বাস্তব সমাজ এর: কষ্টের গল্প, বাস্তব কথা, ফেসবুক স্ট্যাটাস

 বাস্তব সমাজ নিয়ে কিছু কথা

"এই সমাজ তোমার সংগ্রাম বোঝে না, বোঝে শুধু সফলতার ফলাফল। তুমি যতই লড়ো, যতই ঘাম ঝরাও—যদি তোমার নামের পাশে বড় কিছু না থাকে, তবে তারা তোমাকে কেবল ব্যর্থ বলেই মনে করবে। এখানে মানুষের নয়, নামের দাম বেশি।"

---

বাস্তব জীবনের ফেসবুক স্ট্যাটাস

"এক সময় ভাবতাম, সবাই আমার মতো—ভালো চায়, সত্য বোঝে, ভাঙা শব্দের মধ্যেও বিশ্বাস খোঁজে। কিন্তু সময় শেখালো, সবাই ভালো না, কেউ কেউ শুধু মুখে ভালো। তাই আজকাল সম্পর্ক নয়, দূরত্বটাই আমাকে বাঁচিয়ে রাখে।"

---

বাস্তব জীবনের কষ্টের গল্প

বাস্তব জীবনের কষ্টের গল্প

মিতু পড়াশোনায় খুব ভালো ছিল, স্বপ্ন ছিল বিসিএস ক্যাডার হবে। কিন্তু বাবা হঠাৎ অসুস্থ হয়ে পড়ল, সংসারের হাল ধরতে চাকরি নিতে হলো একটা প্রাইভেট ফার্মে। এখন সে অফিসে রাত অবধি কাজ করে, ঘুমাতে ঘুমাতে চোখ বুজে শুধু ভাবে—"আমি স্বপ্নটাকে বাঁচাতে পারিনি, কিন্তু পরিবারের মুখের হাসিটা রক্ষা করেছি।" এটাই তার সান্ত্বনা।

---

বাস্তব কথা

"মানুষের মুখে যতই হাসি থাকুক না কেন, ভেতরে একেকটা বুক যেন যুদ্ধক্ষেত্র। কেউ প্রেমে হারে, কেউ বিশ্বাসে। কেউ লড়ছে বেঁচে থাকার জন্য, কেউ নিজের অস্তিত্ব প্রমাণে। বাইরে শান্ত, কিন্তু ভেতরে তীব্র কান্না—এটাই আসল বাস্তবতা।"

বাস্তব কথা

---

কষ্টের কিছু বাস্তব কথা

"সবাই ভাবে, যার মুখে হাসি সে ভালো আছে। কেউ ভাবে না, সেই হাসিটা হয়তো সবচেয়ে বেশি কান্না চাপা দিতে জানে। একলা রাতে যখন দেয়ালগুলো পর্যন্ত কথা বলে, তখন বোঝা যায়—কষ্ট আসলে চোখে নয়, নীরবতায় বাস করে।"

---

বাস্তব জীবনে ঘটা বুলিং এর উদাহরণ

রাকিব ছিল মোটা, সবাই ডাকত “ভুঁড়ি” নামে। ক্লাসে কারো সাথে বন্ধুত্ব হতো না, কেউ তার টিফিন ছুঁয়েও দেখতো না। একদিন ক্লাসে বলেছিল সে লেখক হতে চায়, সবাই হেসে বলেছিল—"তুই বই লিখবি? প্রথমে আয়নায় নিজের শরীর দেখে আয়!"

আজ ১০ বছর পর, সেই রাকিবের বই 'অপরিচিত মুখগুলো' সেরা বিক্রিত তালিকায়। যারা হাসতো, তারাই এখন অটোগ্রাফ চায়। সময় সত্যিই বদলায়, কিন্তু বুলিংয়ের দাগগুলো আজও বুকের গভীরে ঠিকই রয়ে গেছে।

Previous Post Next Post