জীবনের কষ্ট ও খারাপ সময় গুলোতে কেউ পাশে থাকে না।
১.
“মানুষের ভিড়ে থেকেও আমি একা, কারো চোখে জল ছিল না, যখন আমার হৃদয় ডুবে যাচ্ছিল।”
— কল্পিত: জীবনানন্দের ছায়ায়
২.
“বন্ধুরা সবাই বলে, ‘দোস্ত আমি আছি’। কিন্তু সন্ধ্যার পর দেখা যায়, কেবল নিজের ছায়া।”
— কল্পিত: শামসুর রাহমান ধাঁচে
৩.
“আমি যখন ভেঙে পড়ি, তখন তারা ‘সময়ের মানুষ’ হয়ে ওঠে। পাশে থাকে না কেউ, স্মৃতিগুলো ছুড়ে দেয় নদীতে।”
— কল্পিত: সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়ের সুরে
৪.
“যে কাঁধে ভর দিয়ে স্বপ্ন দেখি, বিপদের দিনে সে কাঁধ হয় না; নিঃশব্দ দেয়াল হয়ে দাঁড়িয়ে থাকে।”
— কল্পিত: হুমায়ুন আজাদের শৈলীতে
৫.
“সবাই মিছিল করে সুখের দিনগুলোতে, কষ্টের দিনে একা হাঁটতেই শেখে মানুষ।”
— কল্পিত: নির্মলেন্দু গুণের ছায়া থেকে
৬.
“যারা বলেছিল ‘চিরদিন পাশে থাকব’, তাদের পদচিহ্নও খুঁজে পাই না এখন।”
৭.
“ভালোবাসা সব সময় মুখে আসে, পাশে থাকার কথা কেবল শব্দ হয়, বাস্তবে কেউ থাকে না।”
৮.
“জীবন যখন নিঃস্ব, তখন হাত ধরার জন্য যে আসে, সে-ই প্রকৃত আপন।”
৯.
“মানুষ দূরে গেলে বুঝি না, কিন্তু নীরবতা যখন কথা বলে, তখন বোঝা যায়—কেউ নেই।”
১০.
“আমি নিজেই এখন নিজের মানুষ; অন্যরা শুধু গল্প লিখে, পাশে দাঁড়ায় না।”
১১.
“সবাই ব্যস্ত থাকে ভালোবাসতে, কিন্তু কষ্টের দিনে ভালোবাসা হয়ে যায় ব্যস্ততার অজুহাত।”
১২.
“তুমি বলেছিলে, ‘যেখানেই যাবে, আমি সঙ্গে আছি’। অথচ আমার চোখে জল যখন পড়ে, তুমি তখন ছুটিতে।”
১৩.
“মানুষ যায়, কথাগুলো থেকে যায়। পাশে না থাকা মানুষদের শব্দেও বিশ্বাস রাখা যায় না।”
১৪.
“যখন দরজায় দরজায় কড়া নাড়ি, তখন সবাই ঘুমিয়ে থাকে। আর আমি শিখে যাই—নীরবতাও একধরনের শিক্ষা।”
১৫.
“আমি ডুবছিলাম। তারা সবাই দাঁড়িয়ে দেখছিল—কেউ হাতে রশি দিল না, শুধু বলল, ‘কী কষ্ট!’”
১৬.
“আমার জীবনের সবচেয়ে বড় ট্র্যাজেডি—আমি যাদের জন্য রাতজেগে ছিলাম, তারা দিনের আলোতেই ছেড়ে গেলো।”
১৭.
“বিপদে পড়লে যাদের ফোন দেই, তারা আজকাল কল ব্যাকও করে না।”
১৮.
“সবাই সুখে থাকুক—এই দোয়া কষ্টের মধ্যেও করি। অথচ কেউ আমার কষ্টের খবরও নেয় না।”
১৯.
“ভালোবাসা মুখে বলা যায়, পাশে থাকা কাজের বিষয়। আমি এই পার্থক্যটা হাড়ে হাড়ে শিখেছি।”
২০.
“আমার পাশে থাকো না সমস্যা নেই। আমার কষ্ট নিয়ে গল্প করো না, এইটুকু অনুরোধ।”