স্বামীকে পরকীয়া থেকে বাচানোর জন্য,
প্রত্যেক স্ত্রী-কে তার নিজের সৌন্দর্যের প্রতি, যত্নবান হওয়া উচিত।
এমন বাস্তব ১০ টি স্টাটাস
একজন স্বামীর মন কেবল দেহে নয়, মনেও হারিয়ে যেতে চায়। তাই একজন স্ত্রীর সৌন্দর্য হোক শুধু বাহ্যিক নয়, হোক মুগ্ধ করা অভ্যন্তরীণ।
সৌন্দর্য মানে শুধু সাজ নয়, নিজেকে গুছিয়ে রাখা, পরিপাটি থাকা, হাসিমুখে থাকা। একজন স্ত্রী যত্নবান হলে, স্বামীর মন ঘরেই থাকে।
স্বামীকে ভালোবাসো, কিন্তু নিজেকে আরও বেশি ভালোবাসো। কারণ তুমি যখন নিজেকে গুরুত্ব দাও, তখন স্বামী তোমাকে হারাতে ভয় পায়।
পরকীয়া ঠেকাতে সন্দেহ নয়, দরকার নিজের প্রতি যত্ন। এক নারীর আত্মবিশ্বাসই আরেক নারীর লোভের চেয়েও শক্তিশালী হয়।
ঘরের নারীর আচরণ, উপস্থিতি আর ব্যক্তিত্ব এমন হওয়া উচিত, যাতে বাইরে কোনো কিছুই আর চমক মনে না হয়।
নিজেকে আকর্ষণীয় করে তোলার মাঝে দোষ নেই, বরং সেটাই একজন সচেতন স্ত্রীর বুদ্ধিমত্তা—যিনি জানেন সংসার কীভাবে রক্ষা করতে হয়।
একটা সংসারে ভালোবাসা থাকলেই সব থাকে না। যত্ন, পরিপাটি ভাব, ও নিজেকে সুন্দর করে তোলার চর্চাও খুব জরুরি।
স্বামীর মন জয় করতে হলে তাকে প্রতিদিন নতুন করে প্রেমে পড়তে শেখাও। আর তার জন্য দরকার নিজেকে কখনো পুরনো না হতে দেওয়া।
পরকীয়া রুখে দিতে চাইলে—সততার সঙ্গে নিজের রূপ ও রুচির যত্ন নাও। কারণ প্রেম হারায় তখনই, যখন আকর্ষণ কমে যায়।
স্ত্রী যদি নিজের সৌন্দর্য, ভাষা আর রুচির প্রতি যত্নবান হয়, তবে স্বামীর চোখ আর মনের দরজা কখনো অন্য কারো জন্য খোলা থাকে না।