রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের কবিতা
তোমার পথে চলতে গিয়েই জেনেছি জীবন,
প্রতিটি পদক্ষেপে একেকটি গান—
কখনও শ্রাবণের ভেজা দিন,
আবার কখনও চৈত্রের আগুন জ্বালানো সন্ধ্যা।
তুমি বাণী হয়ে এসেছো পল্লবের কাঁপনে,
তোমার স্পর্শে খেলে ওঠে নিঝুম হৃদয়।
এই অনন্ত পথচলায়—
তোমার কবিতার ছায়ায়
আমি আজীবন আশ্রিত রয়ে যাই।
---
জীবনানন্দ দাশের কবিতা
শহরের নিঃশব্দ দেয়ালে আমি ছায়া হয়ে থাকি,
নীরব কোনো ভোরে যখন পাখি জেগে ওঠে না।
আমার ছেঁড়া খাতা আজ বাতাসে উড়ে যায়,
যেখানে শব্দেরা ক্লান্ত,
আর ঘ্রাণহীন রাত— চুপচাপ জেগে থাকে।
কোনো কুয়াশার ভিতর দিয়ে
একজন পুরনো আমি হেঁটে চলে যায়
নিরুদ্দেশের খোঁজে—
তুমি তাকে চিনবে না,
কারণ সে আর কোনোদিন ফিরে আসবে না।
---
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের প্রেমের কবিতা caption
“তোমার চোখের দিকে তাকালে,
সমস্ত কবিতা আপনিই লেখা হয়ে যায়—
তোমার নাম না বলেই
তোমাকে ভালোবেসে ফেলেছি চুপিচুপি।”
---
আমাদের ছোট নদী কবিতা
একদিন ছিলো আমাদের একটা ছোট নদী,
যার জল ছিলো কাঁচের মতো স্বচ্ছ,
আর ধারে ছিলো শিউলি ফুলের বাগান।
সেই নদী আমাদের শৈশবের গল্প জানত,
জানত কার কখন পা হড়কে জলে পড়ে গিয়েছিল।
এখন সেই নদী নেই,
শুধু রয়ে গেছে কিছু স্মৃতি, কিছু ছবি,
আমার বুকের ভেতর আজও সে নদী বয়ে চলে—
নীরবে, নিঃশব্দে, নস্টালজিয়ার মতো।
---
অসম্ভব সুন্দর প্রেমের কবিতা
তোমার ছোঁয়া লাগে না গায়ে,
তবু শরীরে কাঁপন ওঠে—
তোমার নামটা শুধু মনে এলেই
সারা দিন কেমন যেন ভেসে যায়।
তুমি বলো না কিছু,
তবুও আমি শুনি—
তোমার নীরবতার মধুর স্বরলিপি।
ভালোবাসা এমনই এক অদ্ভুত যন্ত্র—
যেখানে তুমি পাশে না থেকেও
আমার চারপাশ ঘিরে থাকো অবিরাম।