কাজী নজরুল ইসলাম বিখ্যাত কবিতা
"নবী মোর প্রিয় নবী"
এই কবিতায় তিনি রাসূল (সা.)-এর প্রেমে এমনভাবে মগ্ন হন, যেন প্রতিটি শব্দেই দরূদ ও সালাম বয়ে যায়।
তাঁর কণ্ঠে শোনা যায়:
"তুমি যে আমার আখেরি আশায়, দুনিয়া আঁধার তবু জ্যোতির পায়।"
এই কবিতা শুধু পাঠ নয়, এটি অনুভবের জায়গা—একটি ঈমানি স্পন্দন।
---
কাজী নজরুল ইসলামের কবিতা
"রমজানের ঐ রোজার শেষে এলো খুশির ঈদ"
একটি ছন্দে তিনি তুলে এনেছেন ঈদের আনন্দ, ইসলামের আনন্দ-বোধ।
শিশুর মুখের হাসি, মায়ের দোয়া, মসজিদের তাকবির—সব একত্রে মিশেছে নজরুলের কবিতার অক্ষরে।
এই কবিতা যেন বাংলার ঈদগাহের প্রতিধ্বনি।
---
কাজী নজরুল ইসলাম কবিতা
"আল্লাহ তোর নাম কি গো এত মধুর"
এই কবিতায় নজরুলের আত্মা যেন ডুবে যায় আল্লাহর প্রেমে।
তার কণ্ঠস্বরে শোনা যায় সেই আরাধনার আকুতি—যেখানে প্রেম, কান্না আর ভালোবাসা একাকার হয়ে যায়।
একটি ধর্মীয় কবিতা হয়েও এ যেন অনন্ত প্রেমের সুর।
---
কাজী নজরুল ইসলাম বিখ্যাত কবিতা বিদ্রোহী
ইসলামি দৃষ্টিকোণ থেকে "বিদ্রোহী" কবিতার মধ্যেও রয়েছে ঈমানি দৃঢ়তা।
তিনি শুধু রাজনৈতিক বিদ্রোহের কথাই বলেননি, বলেছেন জুলুমের বিরুদ্ধে ইসলামের অবস্থানও।
"বল বীর – আমি চির-দুর্দম, আমি মুসলমান!"
এই উচ্চারণ ধর্মের পক্ষে, অন্যায়ের বিরুদ্ধে এক ঈমানি লড়াইয়ের কবিতা।