৭ দিনের মধ্যে বিয়ে হওয়ার আমল
রাফিদা একা, প্রার্থনায় মন দিয়েছিল খুব। মাগরিব নামাজের পর ৭ দিন ধরে সে সূরা ইয়াসিন পড়ে এক নিঃশ্বাসে আল্লাহর কাছে বিয়ের জন্য দোয়া করে গিয়েছিল। সপ্তম দিনেই আসে প্রস্তাব — মনের মতো, বিশ্বাসের মতো, শান্তির মতো। আমল ছিল বিশুদ্ধ, নিয়ত ছিল পরিপূর্ণ।
বিয়ে নিয়ে ইসলামিক স্ট্যাটাস
“বিয়ে শুধু সম্পর্ক নয়, এটা ইবাদতের অঙ্গ। যেখানে স্বামী-স্ত্রী পরস্পরের জন্য জান্নাতের পথ খুলে দেয়।” — ফারহান তার ফেসবুক স্ট্যাটাসে লিখেছিল এই লাইন, যখন তার জীবনে এল সেই এক জন, যে নামাজের সময় তাকে নামাজের কথা মনে করিয়ে দেয়।
বিয়ে হওয়ার লক্ষণ
রিমা হঠাৎ করে অনেক কিছুতেই আগ্রহ হারিয়ে ফেলছিল, তবে হৃদয়ে এক অদ্ভুত প্রশান্তি ছিল। প্রতিদিন সূরা ত্বাহা পড়ত, হঠাৎই একদিন ফোন এলো — জীবনের সাথির পক্ষ থেকে। হয়ত এটাই ছিল তার জন্য আল্লাহর পক্ষ থেকে একটি লক্ষণ।
বিয়ে নিয়ে উক্তি
“বিয়ে হলো এমন একটি বন্ধন, যেখানে দুইজন মানুষ একে অপরকে আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য ভালোবাসে।” — এই কথাটি রাশেদ পড়েছিল এক ইসলামী বইয়ে, আর তারপর থেকেই বিয়েকে সে শুধুই সামাজিক দায়িত্ব নয়, বরং আল্লাহর এক অমূল্য নেয়ামত হিসেবে ভাবতে শিখেছিল।
বিয়ের পর স্বামী স্ত্রী কি করে
বিয়ের পর রিয়াদ আর শিরিন প্রতিদিন একসাথে ফজরের নামাজ পড়ে, একে অপরের জন্য দোয়া করত। তাদের দিন শুরু হতো সালাম দিয়ে, আর শেষ হতো কৃতজ্ঞতায়। তারা জানত, স্বামী-স্ত্রী হওয়া মানে শুধু সংসার চালানো নয়, বরং জান্নাতের পথে সঙ্গী হওয়া।
স্বপ্নে অন্যের বিয়ে দেখলে কি হয় ইসলামিক ব্যাখ্যা
শারমিন স্বপ্নে দেখল তার বান্ধবীর বিয়ে হচ্ছে। ঘুম ভেঙে সে জানলো, অনেক সময় এমন স্বপ্ন কাউকে সুখবর বা সম্পর্কের অগ্রগতির ইঙ্গিত দেয়। হাদিস অনুযায়ী, ভালো স্বপ্ন আল্লাহর পক্ষ থেকে হয় — যা প্রেরণা, দিকনির্দেশনা, বা আনন্দের সংবাদ বহন করে।
বিয়ের জন্য ইস্তেখারার দোয়া
নাসরিন যখন দ্বিধায় পড়ে গিয়েছিল, তখন তার খালা তাকে ইস্তেখারা করতে বলেছিল। সে দুই রাকাত নামাজ পড়ে আল্লাহর কাছে দোয়া করেছিল — “হে আল্লাহ, যদি এ সিদ্ধান্ত আমার জন্য কল্যাণকর হয়, তাহলে তা সহজ করে দিন, আর ক্ষতি হলে তা দূরে সরিয়ে দিন।” কিছুদিন পরেই তার জন্য সত্যিই সবচেয়ে কল্যাণকর পথ খুলে গেল।